গাড়ি ড্রাইভিং এর ৬ টি ড্রাইভিং টিপস – যা আপনার জীবন রক্ষা করবে
গাড়ি ড্রাইভিং এর সময় পাশের গাড়ি বা সামনের গাড়ি, ওভারটেক করা আধুনিক যুগে গাড়ি দুর্ঘটনার একটি অন্যতম কারণ। এই কারণ, জানার পরেও অনেক গাড়ির চালকরা যারা মানুষ এবং ন্যূনতম নিয়ম কানুন মেনে গাড়ি চালাতে চান না । আপনি যখন এই ড্রাইভিং টিপস আর্টিকেলটি পড়বেন ,আশা করি, আপনিই গাড়ি চালানোর সময় আরও বেশী সতর্ক হবেন এইসব ড্রাইভারদের ভিড়ে।
তাই, আপনার জন্য এখানে আমরা সহজ কিন্তু কার্যকরী কিছু ড্রাইভিং টিপস দিচ্ছি যাতে আপনার গাড়ি ড্রাইভিং নিরাপদ ও সহজ হয় ,আপনার জন্য ও আপনার আশে পাশে যারা চলছে ফিরেছে তাদের জন্য।
১) গাড়ির চাকা ব্লো আউট হলে ব্রেক করবেন না
যখন আপনার হাঁটু কাঁপতে থাকে আর গাড়ির চাকা ব্লো আউট হয় তখন অনেকেই ব্রেক করেন। মনে করুন আপনি হাইওয়েতে আছেন আর ৬৫ কিমি/ ঘন্টা গাড়ি চালাচ্ছেন আর হটাৎ শুনতে পেলেন পিছনের চাকা burst হয়েছে। আপনি বুঝতে পারছেন যে, গাড়ি আপনার নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাচ্ছে। আপনি অবচেতন মনেই হয়ত তখন ব্রেক করবেন কিন্তু অবচেতন মনের এই ইচ্ছাটা কিন্তু ভাল কাজ দেবে না।
আপনি যদি ব্রেক করেন এটাও সত্যি যে এভাবে ব্রেক করলে অন্য গাড়ি যা আপনার দিকে আসছে তাদের দুর্ঘটনা হবে। আর এটি বেশী সত্যি পিছনের চাকা ব্লো আউট হলে। সামনের চাকার ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, ব্লো আউট হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে কারণ সামনের চাকা প্রায় দেখা হয় কিন্তু পিছনের চাকা অনেক দিন চেক করা হয় না। গাড়ির চাকা ব্লো আউট হলে ব্রেক করবেন না
তাই, ব্লো আউটের ক্ষেত্রে আপনি যা করবেন তা হল গ্যিস চেপে রাখবেন। কিন্তু কনুই রাখবেন না। খুব টাইট করে চেপে ধরুন আর গাড়িকে যতটা সম্ভব সোজা রাখুন। কারণ গাড়ির চাকা যখন সম্পূর্ণ ব্লো আউট হবে এটি গাড়ির এংকরের মতো কাজ করবে। আর আপনি যদি ব্রেক করেন তাহলে ৬৫ কিমি ব্যাগে চলন্ত গাড়ি হুমড়ি খাবে আর আপনি মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হবেন ।
গাড়িকে নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য স্পীড দেয়ার চেষ্টা করুন আর ধীরে ধীরে গ্যাস থেকে পা বের করার চেষ্টা করুন। তখন আপনি ধীরে ধীরে গাড়ি থামাতে পারবেন আর থেমে গেলে গাড়ি থেকে নেমে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারবেন।
২) আপনি যদি আপনার পারকিং ব্রেক প্রায় ব্যবহার না করেন তাহলে এটা কিন্তু কিছুদিন পর কাজ করবে না
পারকিং করার সময় গাড়ি সোজা রাখাই বাঞ্ছনীয়। তবে অনেকেই যানেন না যে পারকিং এ রাখার সময় গাড়িতে পারকিং ব্রেক দিয়ে রাখবেন তা আপনি যেখানেই যান না কেন।
আপনি জানেন যে, পারকিং ব্রেককে এমারজেন্সি ব্রেক ও বলা হয়। নাম থেকেই বোঝা যায় যে, আপনি তখনই পারকিং ব্রেক ব্যবহার করবেন যখন আপনার গাড়ির সাধারণ ব্রেক কাজ করছে না বা কোন যন্ত্র দিয়ে আপনার ব্রেক অচল করা হয়েছে। পারকিং ব্রেক এর ক্যাবল এমন ভাবে ডিজাইন করা যে আপনি যদি প্রায় ব্যবহার না করেন তাহলে এটা আস্তে আস্তে অচল হয়ে থাকবে।
৩) আপনার গাড়ির হেড লাইট সব সময় জ্বালিয়ে রাখুন
গবেষণায় এটা দেখা গেছে যে, আপনার গাড়ির দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা ৩২% কম থাকবে আপনি যদি সব সময় হেড লাইট জ্বালিয়ে রাখেন। এটা সত্যি যে, হেড লাইট আপনাকে সব কিছু অনেক বেশী পরিষ্কার দেখতে সাহায্য করবে। তবে স্বয়ংক্রিয় গাড়ি গুলিতে হেড লাইট সূর্য অস্ত না গেলে চালু হয় না আর অনেকেই দিনের বেলা হেড লাইট দিয়ে গাড়ি চালান না। আপনি যদি আপনার গাড়ির হেড লাইট জ্বালিয়ে রাখেন তাহলে অন্য গাড়ির চালকেরা আপনার গাড়িকে সহপজেই দেখতে পাবে যার ফলে দুর্ঘটনা উপেক্ষা করা সহজ হবে।
কানাডা, সুইডেন এবং ফিনলান্ড এইসব দেশে যেসব, গাড়ি চলে তাতে স্বয়ংক্রিয় ভাবে রানিং লাইট জ্বালিয়ে রাখার নিয়ম রয়েছে যা দিন রাত সব সময় চালু থাকে। আর হেড লাইট যাতে ময়লা হয়ে অস্পস্ট না হয়ে যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন । যদিও ব্যস্ত জীবনে প্রায় হেড লাইট পরিষ্কার করা ঝামেলাপূর্ণ তবে মনে রাখবেন এতে দুর্ঘটনা অনেক কমে যাবে।
৪) গাড়ি চালানোর সময় প্রযুক্তি নির্ভর ডিভাইসে মনোযোগ দিবেন না
সব গাড়িতে তে মিউজিক সিস্টেম ও স্পিকার রয়েছে। কিন্তু ড্রাইভিং ম্যানুয়ালে বলা হয় না যে এগুলি আপনি কিভাবে ব্যবহার করবেন। তাই সহজেই যা হয় তা হল – গাড়ি চালানোর সময় আপনি রাস্তায় নজর না দিয়ে দেখা যায় গান শোনায় মনোযোগ দিচ্ছেন আর গানের ভলিউম বাড়ানো কমানো করতে থাকবেন আর রিয়ার ভিউ মিরর এ তাকাতে ভুলে যাবেন । গবেষণায় দেখা গেছে যে মিউজিক আপানাকে খারাপ ড্রাইভার করে তোলে।
একটি ইসরাইয়েলি গবেষণায় দুই গ্রুপের গাড়ি চালক নেয়া হয়। এক গ্রুপ যারা গাড়ি চালাতে চালাতে মিউজিক শুনছিল আর অন্য গ্রুপ হল মিউজিকহীন গ্রুপ। দেখা গেছে যে যারা মিউজিক শুনছিল না তাদের হার্ট বিট রেট উঠানামা করছে বেশী । যেমন যখন রাস্তা দিয়ে কিছু দৌড়ে যাচ্ছিল তখন তারা উত্তেজিত হয়ে উঠছিল। আর যেসব চালক মিউজক শুনেত শুনতে গাড় চালাচ্ছিলেন তাদের হার্ট বিট রেট অনেক বেশী সমতল বা স্থির ছিল। এতে মনে হতে পারে যে, মিউজিক শুনতে শুনতে গাড়ি চালানো চালকেরা অনেক শান্ত ছিলেন। আসলে কিন্তু তা নয়।
মিউজিক শুনতে শুনতে যারা গাড়ি চালাচ্ছিলেন তাদের আসলে বাস্তবিক জগতের সাথে সম্পৃক্ততা কম ছিল। তারা তাদের গাড়ি চালানোতে কম মনোযোগ দিয়েছেন বলেই তারা এত শান্ত ছিলেন।
গবেষণায় আরও দেখা গেছে যে, যারা হাই বিটের গান শুনছিলেন তারা লাল বাতির মধ্যে দিয়ে দুই বার বেশী বেশী চলে যাচ্ছিলেন আর তাদের দুর্ঘটনার সংখ্যা যারা স্লো মিউজিক শুনছিলেন তাদের চেয়ে দুই গুন বেশী ।
৫) রোড সাইনের চেয়ে রাস্তার ট্রাফিকের দিকে বেশী নজর দিন
রাস্তার সাইনের চেয়ে রাস্তার ট্রাফিকের উপর চালকের বেশী খেয়াল রাখা দরকার। কারণ আপনার সামনের গাড়ির গতি বিধির উপর আপনার গাড়ি চালানোর ক্রিয়া কর্ম অনেক খানি নির্ভর করে। তাই ট্রাফিকের উপর নজর রাখলে আপনি রোড সাইনের উপর বেশী খেয়াল রাখতে হবে না।
অনেক বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, অনেক বেশী সাইন আর সিগন্যাল অনেক সময় চালকের গাড়ি চালানো জটিল করে তোলে। কারণ চালক কে তখন অন্ধভাবে সাইন আর সিগন্যাল ফলো করতে হয়।
যেমন ধরুন, সবুজ সিগন্যাল দেখে হয়ত কোন গাড়ি তার পথে চলতে শুরু করেছে কিন্তু একই সাথে টি আকারের রাস্তার গাড়িও কিন্তু চলার জন্য সবুজ বাতি দেখছে যার ফলে আপনি যদি ট্রাফিক এর উপর নজর না দিয়ে শুধু সিগন্যালে নজর দেন তাহলে কিন্তু দুর্ঘটনা ঘটার সমুহ সম্ভাবনা থাকে।
৬) আপনার গাড়ি যেন আপনার গাড়ির কোন আয়নায় দেখা না যায়
এটা এমন একটি টিপস যা আপনাকে ভুল করার পরিমাণ শূন্য (০) তে নিয়ে যাবে কিন্তু সবাই এই ভুল টি করে। আপনি হয়ত জানেন যে ব্লাইন্ড স্পট হল গাড়ির পাশের সেই এরিয়া যেটা আপনি আপনার উইং মিরর দিয়ে দেখতে পাবেন না।
হাই এন্ডের গাড়ি গুলিতে ফ্যান্সি রাডার বা ক্যামেরা সিস্টেম এর সাহায্যে ব্লাইন্ড স্পট দেখা যায় বা ব্লাইন্ড স্পটে অন্য গাড়ি দেখায় বা এই সংক্রান্ত তথ্য দেয় যার ফলে চালকেরা ভয় পেয়ে অনেক সময় দুর্ঘটনার শিকার হন।
যাই হোক, এই প্রযুক্তি কিন্তু মুল সমস্যা নয়। এটা একটি প্রয়োজনীয় যন্ত্র । আপনার যা প্রয়োজন তা হল সঠিক ভাবে উইং মিরর ঠিক করা যা করতে অধিকাংশ মানুষ-ই ভুল করে ।
আপনি লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে, আপনি আপনার গাড়ির ব্লাইন্ড স্পট কে সাইড মিররে দেখতে পারেন। তবে উল্লেখ্য যে, এই মিররে কিন্তু আপনার গাড়ির কোন অংশ দেখা যায় না। এই মিরর এমন ভাবে সেট করতে হয় যেন কোন ভাবেই নিজের গাড়ি দেখা না যায় আর এর ফলে সাইড মিরর আর রিয়ার ভিউ মিরর – একটা আরেক টার উপরে না পরে ।
আর এর ফলেই , কোন গাড়ি যখন আপনার গাড়িকে পাশ থেকে যাবে তাহলে যেকোনো একটা মিরর এ দেখা যাবে যখন আপনার মিররের দেখার আওতার জায়গায় ভিতরে আসবে।
গাড়ি প্রস্তুতকারকেরা এই মিরর এডজাস্ট করা যায় এমন ভাবেই তৈরি করে যাতে চালকের উচ্চতার সাথে এটি করা যায়। তবে অনেকেই জানেন না যে কিভাবে করতে হয়। আর এজন্য প্রকৌশলীরা অনেক অনেক প্রযুক্তি দিয়ে এই ব্লাইন্ড স্পট দূর করার চেষ্টা করেন।
নিয়ম মেনে গাড়ি চালান, প্রয়োজন হলে আর ভাবে ড্রাইভিং শিখুন, কিম্বা ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার এ গিয়ে ড্রাইভিং কোর্স করুন। নিজে নিরাপদ থাকুন সাথে অন্যদেরকেও নিরাপদ রাখুন।
মোটরসাইকেল সার্ভিসিং এর ২৩ টি আবশ্যিক কাজ
মোটরসাইকেল নিয়মিত সার্ভিসিং করানো যেমন বাইকের আয়ু বাড়িয়ে দেয়, তেল সাশ্রয়ী করে এবং মোটরসাইকেলরক্ষনাবেক্ষন খরচ কমিয়ে দেয়। নিয়মিত পরিচর্যা করলে কমদামি মোটরসাইকেলও প্রতিদিনের প্রয়োজন মেটানোর জন্য যথেষ্ট। এক থেকে দুই মাস পরপরই মোটরসাইকেল সার্ভিসিং করানো ভালো।
আপনার মোটরসাইকেল যেখানেই সার্ভিসিং করান, খেয়াল করে নিম্নের মোটর সাইকেল মেরামত এর ২৩টা কাজ নিশ্চিত করুন।
মোটরসাইকেল চালানোর কিছু প্রয়োজনীয় পরামর্শ,নূতনদের জন্য-মটর সাইকেল চালানোর নিয়ম
মোটরসাইকেল সার্ভিসিং এর ২৩ টি আবশ্যিক কাজ - মোটরসাইকেল রক্ষনাবেক্ষন
১ম কাজ : মোটরসাইকেল ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করুন। ভালোভাবে কম্প্রেসার বাতাস দিয়ে শুকিয়ে ফেলুন।
২য় কাজ : স্পার্ক প্লাগ, প্লাগের স্থান পরিষ্কার করুন , প্লাগ এর গ্যাপ (০.৮ - ০.৯ এমএম ) ঠিক করুন।
৩য় কাজ : ভাল্ভ / টেপেট ক্লিয়ারেন্স ঠিক আছে কিনা দেখুন , না থাকলে ঠিক করুন।
(পারফেক্ট চাইলে ফিলার গজ দিয়ে কাজটা করুন।)
৪র্থ কাজ : আইডল আরপিএম ঠিক করুন। ১২০০-১৫০০ আরপিএম মধ্যে রাখুন।
৫ম কাজ : ফুয়েল লাইনের কোথাও লিক, ফাটা আছে কিনা চেক করুন।
৬ষ্ঠ কাজ : এয়ার ফিল্টার নির্দেশিকা অনুসারে পরিস্কার করুন।
৭ম কাজ : ইঞ্জিন অয়েল, অয়েল ফিল্টার পরিবর্তন করুন।
৮ম কাজ : সামনের এবং পিছনের ব্রেক চেক করুন।
৯ম কাজ : ক্লাচ লিভার ফ্রি প্লে চেক করুন। (সাধারনত ১০-১৫ এমএম।)
১০ম কাজ : চাকার হাল /অবস্থা দেখুন, কাচ, ছোট পিন, পেরেক কোথাও লুকায়ে আছে কিনা দেখুন। পরিষ্কার করুন।
মেয়াদ উত্তীর্ণ মার্কিং স্পর্শ করলে চাকা পরিবর্তন করুন।
১১তম কাজ : উভয় চাকার বিয়ারিং ঢিলা বা ক্ষতিগ্রস্ত কিনা চেক করুন।
১২তম কাজ : হ্যান্ডেল বার ডান দিকে বাম দিকে মসৃন ভাবে ঘুরতেছে, কোথাও টাইট ঢিলা অনুভুত হলে এডজাস্ট করুন।
১৩তম কাজ : সামনের চাকার ফর্ক (সাসপেন্সান ), পিছনের চাকার শক (সাসপেন্সান ) ঠিকভাবে কাজ করছে, তেল লিক
হচ্ছে কিনা চেক করুন।
১৪তম কাজ : ড্রাইভ চেইন বেশি ঢিলা , বেশি টাইট থাকলে এডজাস্ট করুন , চাকার দুপাশের মার্কিং অনুযায়ী চেইন সমান্তরাল করুন। নির্দেশিত লুব্রিকেন্ট চেইন এ লাগান।
১৫তম কাজ: সকল নাট বোল্ট চেক করুন , ঢিলা হলে টাইট করুন।
১৬তম কাজ : সকল বাতি, ইলেকট্রিকেল সুইচ পরীক্ষা করুন।
১৭তম কাজ : চাকার হাওয়ার প্রেসার চেক করুন, প্রয়োজনে হাওয়া দিন।
১৮তম কাজ : আইডল আরপিএম এ নির্গত ধোয়ায় কার্বন ডাই অক্সাইড পরিমাপ করুন, সমন্বয় করুন।
(আধুনিক সুবিধাযুক্ত সার্ভিসিং সেন্টার ছাড়া সম্ভব নয়।)
১৯তম কাজ : সকল নড়াচড়া স্থান (মেটাল টু মেটাল) চেক করুন, লুব্রিক্যান্ট দিন। সাইড স্ট্যান্ড, সেন্টার স্ট্যান্ড ,
স্প্রিং এর দুই প্রান্ত।
২০তম কাজ : উভয় চাকার ব্রেক সুইচ চেক করুন।
২১তম কাজ : ক্লাচ ক্যাবল, থ্রটল ক্যাবল চেক করুন, ব্রেক কেবলে লুব্রিক্যান্ট দিন।
২২তম কাজ : সার্ভিসিং এর পর ফ্রন্ট ডিস্ক রটর পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন। তেল জাতিয় কিছু লেগে থাকলে ডিটারজেন্ট দিয়ে
পরিস্কার করে নিবেন।
২৩তম কাজ : উপরের সব শেষ হলে একটা টেস্ট ড্রাইভ দিন।এরপর ক্লিন করে পালিশ করুন।
কিভাবে আপনার মোটরসাইকেল এর তেল (লুব্রিকেন্ট অয়েল) পরিবর্তন করবেন?
বাইক চালানো শুরু করার আগে সাইড স্টান্ড তুলছেন কিনা চেক করুন।
আশা করি আপনার মোটরসাইকেল চমত্কার পারফরমেন্স দিবে। আজ এই পর্যন্ত। ভালো থাকুন।
বাইক চালানোর কৌশল
মোটরসাইকেল চালানোর কিছু প্রয়োজনীয় পরামর্শ,নূতনদের জন্য
মোটরসাইকেল চালানোর টিপসঃ খাটো ব্যাক্তিদের জন্য – Product Review BD
মোটরসাইকেল পার্টস
বেশির ভাগ দোকান এবং মোটরসাইকেল পার্টস বিক্রেতা ওইএম মোটরসাইকেল পার্টস বিক্রি করে থাকে।
মোটর-সাইকেল পার্টস কেনার দুর্দান্ত দিক নির্দেশিকা – Product Review BD
বংশাল মোটরসাইকেল মার্কেট
যন্ত্রাংশ: ঢাকায় মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশ কেনার আদর্শ স্থান বংশাল, মিরপুর ১০ নম্বর ও বাংলামটর। মোটরসাইকেল ও এলাকা ভেদে যন্ত্রাংশের দামের তারতম্য হয়।
মোটরসাইকেল মালিকানা পরিবর্তন-
মোটরযানের বা মালিকানা সংক্রান্ত তথ্য জানার জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবেঃ
১। প্রথমে মোটরযানের মালিকের নিকট হতে বিআরটিএ’র ফি ব্যাংক-এ টাকা জমাদেওয়ার রশিদ সংগ্রহ করুন।
২। http://brta.cnsbd.com – সাইটটি ওপেন করুন।
৩। “Please Select Your Transaction Type” হতে “e Tracking No” অথবা “Transaction” নির্বাচন করুন।
৪। “Please Enter Your Search Value” অংশে বিআরটিএ’র ফি ব্যাংক-এ টাকা জমাদেওয়ার রশিদ হতে “e Tracking No” অথবা “Transaction” প্রবেশ করান।
৫। এরপর Code: অংশে উপরে প্রদর্শিত ছবির অক্ষরগুলে হুবহু প্রবেশ করান।
৬। এরপর GO বাটনে ক্লিক করুন।
বি:দ্র: যদি বিআরটিএ’র ফি ব্যাংক-এ টাকা জমাদেওয়ার রশিদ না থাকে তাহলে সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ সার্কেল অফিসে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
x
x
0 comments:
Post a Comment